বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এর মতে- করোনায় ফর্মাল সেক্টরে কাজ করা ১৩ শতাংশ মানুষ চাকরি হরিয়েছেন। যাদের আয় ১১ হাজার টাকার কম, তাদের ৫৬.৮৯ শতাংশ পরিবারের আয় বন্ধ হয়ে গেছে, ৩২.১২ শতাংশের আয় কমে গেছে। যাদের আয় ১৫ হাজার টাকার মধ্যে তাদের ২৩.২ শতাংশের আয় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। ৪৭.২৬ শতাংশের আয় কমে গেছে। আর যাদের আয় ৩০ হাজার টাকার বেশি তাদের ৩৯.৪ শতাংশের কমেছে এবং ৬.৪৬ শতাংশের আয় বন্ধ হয়ে গেছে। মধ্যবিত্তের ওপর করোনার অভিঘাত কতটা স্পষ্ট এই জরিপ সেটাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।
এমন মানবেতর পরিস্থিতি সামাল দিতে লকডাউনে শ্রমজীবী মানুষ ও মধ্যবিত্তদের এখনই রেশনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) অংশের সাধারণ সম্পাদক কমরেড ডা. এম এ সামাদ। তিনি বলেন, না হলে করোনা থেকে বাঁচলেও মানুষ না খেয়ে মারা যাবে।