* সিয়াম পালন করা
* সময়মেতা নামাজ আদায় করা
* সিহভাবে কোরআন শেখা ও তেলাওয়াত করা
* অপরকে কোরআন পড়া শেখানো
* সাহরি খাওয়া
* তারািব নামাজ পড়া
* শুকরিয়া আদায় করা
* কল্যাণকর কাজ করা
* তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া
* বেশি বেশি দান করা
* উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা
* ইতিকাফ করা
* দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা
* সামর্থ্য থাকলে ওমরাহ পালন করা
* লাইলাতুল কদর তালাশ করা
* বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা
* সময়মতো ইফতার করা ও অন্যকে ইফতার করানো
* তওবা ও ইস্তিগফার করা
* তাকওয়া অর্জন করা
* জাকাত দেওয়া
* ফিতরা দেওয়া
* অপরকে খাবার খাওয়ানো
* আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা
* কোরআন মুখস্থ বা হিফজ করা
* আল্লাহর জিকির করা
* মিসওয়াক করা
* কোরআন বোঝা ও আমল করা
রমজানের বিশেষ তিনটি আমল হলো: (১) কম খাওয়া, (২) কম ঘুমানো, (৩) কম কথা বলা।
২. ইবাদাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ। সহীহ হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যে সকল ইবাদাতের কথা উল্লেখ আছে সেগুলো পরিপূর্ণ অনুসরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়ানো বা কমানোর সুযোগ নেই। কারণ, ইবাদাত হচ্ছে তাই যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিখিয়ে দিয়েছেন। কুরআনে এসেছে:‘এবং রাসূল তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও’ [সূরা হাশর: ৭] এ বিষয়ে রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘‘যে এমন ইবাদত করল যাতে আমাদের কোন নির্দেশনা নেই তা পরিত্যাজ্য হিসাবে গণ্য হবে’’। [সহীহ মুসলিম : ৪৫৯০]